ক্লিক ওটিটি প্লাটফর্ম এ দেখুন “অন্তর্দ্বন্দ্ব”

0
175

টলি রিপোর্টার ডেস্ক : সিনেমা হল দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ হয়ে আছে। বর্তমান সময়ে টেলিভিশন দেখে মানুষ সময় কাটাচ্ছেন।  সেই সাথে আছে বিভিন্ন সংস্থার  ও টি টি প্লাটফর্ম। খুবই অল্পদিনের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ক্লিক ওটিটি প্লাটফর্ম। এই ক্লিক এ খুব শীঘ্রই মুক্তি পেতে চলেছে “অন্তর্দ্বন্দ্ব”

খুব শীঘ্রই ক্লিক ওটিটি প্লাটফর্মে মুক্তি পেতে চলেছে অন্তর্দন্দ্ব ,কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন মধুমিতা সরকার , নির্দেশনায় সন্দীপ সরকার,মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন জয় সেনগুপ্ত , মধুমিতা সরকার, চন্দন সেন, মিঠু চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী’র মত অভিজ্ঞ অভিনেতা অভিনেত্রীরা।

      

মফস্বলের একজন শিক্ষিতা সরল মেয়ে পৃথা । পাত্রচাই – এর বিজ্ঞাপন দেখে ব্যাঙ্গালোরে চাকুরিরতা ঋদ্ধিমানের সাথে পৃথার বিয়ে দিয়েছিলেন তার মা – বাবা । বিয়ের পর পৃথার জীবনটাই পুরো বদলে যায়। কিন্তু কি হলো পৃথার জীবনে ??

সলিলবাবু এবং পাপিয়া দেবীর একমাত্র মেয়ে পৃথার জন্যে অনেকদিন ধরে পাত্র খুঁজতে খুঁজতে শেষে নামকরা এক ম্যাট্রিমোনিয়াল সাইট থেকে ব্যাঙ্গালোরে চাকুরিরত ঋদ্ধিমান চ্যাটার্জিকে উপযুক্ত পাএ হিসেবে বেছে নেন। প্রাইভেট ফার্মে চাকুরিরত ঋদ্ধিমান বিয়ের আনুষ্ঠানিক নিয়ম কানুনে আটকা পরে এতবেশি পরিমাণ ছুটি নিয়ে ফেলেছিলো যে বিয়ের ২ মাসের মধ্যে তার চাকরিটি চলে যায় । ঋদ্ধিমান অফিসের এই সিদ্ধান্তে বেশ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে, কিন্তু সলিলবাবু এবং পাপিয়া দেবী বেশ খুশি হয়, কারণ তাদের ঘর জামাই রাখাটাই বেশি পছন্দের ছিল ।

 

সলিলবাবু এবং পাপিয়া দেবী যা কিছু সম্পত্তি ছিল, সবেরই নমিনি ছিল তাদের একমাত্র মেয়ে পৃথা । ঋদ্ধিমান শ্বশুরবাড়িতে থাকাকালীন চাকরির সন্ধান করতে থাকে । এমনই সময় হঠাৎ সলিলবাবু মারা যান, সেই শোকে কিছুদিন পর পাপিয়াও মারা যান । জামাইয়ের সেবা যত্ন করা সত্ত্বেও কিভাবে দুজনে হঠাৎ করে মারা গেলেন, সেই ভেবে পাড়া প্রতিবেশী বিস্মিত হয়ে যায় ।

 

 

এরপর নমিনি থাকায় পৃথা মা – বাবার সম্পত্তি পেয়ে যায় এবং সে তার স্বামীকে নমিনি করে দেয় ।

 

কিছুদিন পর পৃথার ফোনে একটা অচেনা লোকের ফোন আসে, যে জানায় পৃথার মা এবং বাবাকে স্লো পয়সন করে মেরে ফেলা হয়েছে। ধীরে ধীরে পৃথা মানসিক ভারসাম্য হারাতে থাকে । অযথা ঘুমের ওষুধ খেতে শুরু করে । মাঝেমধ্যে আত্মহত্যা করার চেষ্টাও করে সে । প্রতিবেশীরা জানতে পেরে ঋদ্ধিমানকে থানায় খবর করার জন্য মতামত দেয় । ঋদ্ধিমান পৃথাকে সাইকরাটিস্ট দেখায় এবং থানায় খবর দিয়ে রাখে । হঠাৎ একদিন পৃথা আত্মহত্যা করেই ফেলে ।

এরপর ছবিতে কি হল তা জানতে হলে আপনাদের অবশ্যই দেখতে হবে ‘অন্তর্দ্বন্দ্ব’ ছবিটি ক্লিক ওটিটি প্লাটফর্মে।

Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here